ঢাকাঃ করোনা পরিস্থিতিতে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে অনলাইন প্রেস ইউনিটির ৪ দফা দাবি উপস্থাপন করেছেন নেতৃবৃন্দ।
অনলাইন প্রেস ইউনিটির ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় প্রতিষ্ঠাতা মোমিন মেহেদীর সভাপতিত্বে এতে অংশগ্রহণ করেন কার্যকরী সভাপতি এ্যাড. নূরনবী পাটোয়ারী, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, ভাইস চেয়ারম্যান একরামুল হক লিটন গাজী, হাবিবুর রহমান চৌধুরী, সফিকুল ইসলাম, প্রমুখ।
উপস্থাপিত ৪ দফার মধ্যে রয়েছে ১. করোনা পরিস্থিতিতে অনলাইন-প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সকল সংবাদযোদ্ধাকে প্রণোদনার আওতায় আনার জন্য তথ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে থানা-জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে তালিকা প্রণয়ন করতে হবে। ২. ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধনের মাধ্যমে সংবাদপত্র ও সংবাদকর্মী বান্ধব আইনী প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে হবে। ৩. থানা ও জেলা পর্যায়ের সংবাদযোদ্ধাদেরকে কমপক্ষে ৫ হাজার টাকা মাসে সরকারীভাবে দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। ৪. সাগর-রুণী ও মুজাক্কির সহ সকল সংবাদকর্মী হত্যার বিচার বাস্তবায়নের পাশাপাশি সংবাদযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় করা রাজনীতিকদের মিথ্যে মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।
এসময় মোমিন মেহেদী বলেন, নতুন প্রজন্মের প্রকৃত প্রতিনিধিরা সংবাদযোদ্ধাবান্ধব বাংলাদেশ দেখতে চায়। আর তাই সংবাদযোদ্ধাদেরকে নিয়ে আওয়ামী লীগ-বিএনপির ভাগাভাগি বন্ধ করে সাংবাদিক ইউনিয়নকে একটি ব্যানারে রাখতে হবে।
উল্লেখ্য, সংবাদযোদ্ধাদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ২০০৯ সালের জুন মাসে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের টিএসসিতে আত্মপ্রকাশ করে অনলাইন প্রেস ইউনিটি। যে কোন সংবাদযোদ্ধা সদস্য হতে চাইলে নাম+ঠিকানা+বয়স-কর্মরত সংবাদমাধ্যমের নাম লিখে ০১৯৭২৭৪০০১৫ নম্বরে এসএমএস করলে ফিরতি এসএমএস-এ সদস্য নম্বর জানিয়ে দেয়া হবে।
করোনা পরিস্থিতিতে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে অনলাইন প্রেস ইউনিটির ৪ দফা দাবি উপস্থাপন করেছেন নেতৃবৃন্দ।
অনলাইন প্রেস ইউনিটির ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় প্রতিষ্ঠাতা মোমিন মেহেদীর সভাপতিত্বে এতে অংশগ্রহণ করেন কার্যকরী সভাপতি এ্যাড. নূরনবী পাটোয়ারী, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, ভাইস চেয়ারম্যান একরামুল হক লিটন গাজী, হাবিবুর রহমান চৌধুরী, সফিকুল ইসলাম, প্রমুখ।
উপস্থাপিত ৪ দফার মধ্যে রয়েছে ১. করোনা পরিস্থিতিতে অনলাইন-প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সকল সংবাদযোদ্ধাকে প্রণোদনার আওতায় আনার জন্য তথ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে থানা-জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে তালিকা প্রণয়ন করতে হবে। ২. ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধনের মাধ্যমে সংবাদপত্র ও সংবাদকর্মী বান্ধব আইনী প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে হবে। ৩. থানা ও জেলা পর্যায়ের সংবাদযোদ্ধাদেরকে কমপক্ষে ৫ হাজার টাকা মাসে সরকারীভাবে দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। ৪. সাগর-রুণী ও মুজাক্কির সহ সকল সংবাদকর্মী হত্যার বিচার বাস্তবায়নের পাশাপাশি সংবাদযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় করা রাজনীতিকদের মিথ্যে মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।
এসময় মোমিন মেহেদী বলেন, নতুন প্রজন্মের প্রকৃত প্রতিনিধিরা সংবাদযোদ্ধাবান্ধব বাংলাদেশ দেখতে চায়। আর তাই সংবাদযোদ্ধাদেরকে নিয়ে আওয়ামী লীগ-বিএনপির ভাগাভাগি বন্ধ করে সাংবাদিক ইউনিয়নকে একটি ব্যানারে রাখতে হবে।
উল্লেখ্য, সংবাদযোদ্ধাদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ২০০৯ সালের জুন মাসে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের টিএসসিতে আত্মপ্রকাশ করে অনলাইন প্রেস ইউনিটি। যে কোন সংবাদযোদ্ধা সদস্য হতে চাইলে নাম+ঠিকানা+বয়স-কর্মরত সংবাদমাধ্যমের নাম লিখে ০১৯৭২৭৪০০১৫ নম্বরে এসএমএস করলে ফিরতি এসএমএস-এ সদস্য নম্বর জানিয়ে দেয়া হবে।
হাফিজা লাকী /ইবি টাইমস