চরফ্যাসনঃ গত ২৮ ফেব্রুয়ারী ৫ম ধাপে চরফ্যাসন পৌরসভার নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। এই নির্বাচনে সংরক্ষিত কাউন্সিলর ১ থেকে হারমোনিয়াম প্রতীকে প্রার্থী হয়েছিলেন ফাতেমা খাতুন আরজু।
ঐ দিনে ভোট কেন্দ্র থেকে তার প্রত্যেকটি কেন্দ্রের এজেন্ট বের করা সহ নানান অনিয়মের অভিযোগ এনে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রুহুল আমিন ও নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম এর কাছে। সিইসি কে ও বরিশাল বিভাগীয় এবং জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার নিকট লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে বলে প্রার্থী আরজু।
তিনি( আরজু) জানাম, নির্বাচনে ৫ টি কেন্দ্রের মধ্যে ৪ টি কেন্দ্র থেকে আমার প্রতীক হারমোনিয়াম কে বিজয়ী ঘোষনা করলে ও পরবর্তীতে সেই ফলাফল উল্টো আনারস প্রতীক কে বিজয়ী ঘোষনা করা হয়।এবং নিয়মানুযায়ী কেন্দ্রই ফলাফল ঘোষনা করার কথা থাকলে ও আমাকে ও আমার পক্ষের এজেন্ট দের কে রেজাল্টশীট দেননি, নেননি আমার এজেন্টদের স্বাক্ষর। আমার প্রতীক হারমোনিয়ামে ভোট দিতে যাওয়া সহজ সরল ভোটারদের ফিঙ্গার প্রিন্ট নিয়ে ভোট দিতে বাধ্য করা হয় আনারস মার্কায়। এমন একাধীক অভিযোগ করে কেন্দ্রে কোন লাভ হয়নি। উল্টো আরও লোকদের শাসিয়েছেন কেন্দ্রে দায়িত্বশীল প্রিসাইডিং ও পুলিং রা।
আরজু জানান,আমি আদালতে যাবো এমন কারচুপি ও ইভিএম কার্ড পরিবর্তন করে আমার হারমোনিয়ামের ফলাফল পরিবর্তন করে আনারস মার্কার পক্ষে অবৈধভাবে ফলাফল ঘোষনা করেন। এ বিষয়ে রিটার্নিং অফিসার মোঃ রুহুল আমিন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসার জানান,নির্বাচন ট্রাইবুনালে ফলাফল প্রকাশের ৩০ দিনের মামলা করতে পারবেন এবং সিইসি’র নিকট আবেদেন করতে পারবেন।
জামাল মোল্লা /ইবি টাইমস